জনৈক ব্যক্তি যেই দিন দেশে ফেরার নিয়ত করেছে সেই দিন রোযা রাখেনি

প্রশ্ন আমি আমার শহর থেকে এশার পর সফর করেছি। সেই দিনই আমার ফেরাটা অপরিহার্য ছিল। যেহেতু আমি প্রায় ফজরের পর পৌঁছেছি। আমি যাদের কাছে অবস্থান করছিলাম তাদেরকে বলেছি, তারা যেন আমাকে যোহরের সময় জাগিয়ে দেয়; যাতে আমি আমার পরিবারের উদ্দেশ্যে সফর করতে পারি। আমি জেগে উঠে যোহরের নামায পড়লাম। তারা আমাকে দুপুরের খাবার দিল, আমি…

প্রশ্ন

আমি আমার শহর থেকে এশার পর সফর করেছি। সেই দিনই আমার ফেরাটা অপরিহার্য ছিল। যেহেতু আমি প্রায় ফজরের পর পৌঁছেছি। আমি যাদের কাছে অবস্থান করছিলাম তাদেরকে বলেছি, তারা যেন আমাকে যোহরের সময় জাগিয়ে দেয়; যাতে আমি আমার পরিবারের উদ্দেশ্যে সফর করতে পারি। আমি জেগে উঠে যোহরের নামায পড়লাম। তারা আমাকে দুপুরের খাবার দিল, আমি খেয়ে নিলাম এবং সফর করলাম। এমতাবস্থায় হুকুম কী?

আমি আমার শহর থেকে এশার পর সফর করেছি। সেই দিনই আমার ফেরাটা অপরিহার্য ছিল। যেহেতু আমি প্রায় ফজরের পর পৌঁছেছি। আমি যাদের কাছে অবস্থান করছিলাম তাদেরকে বলেছি, তারা যেন আমাকে যোহরের সময় জাগিয়ে দেয়; যাতে আমি আমার পরিবারের উদ্দেশ্যে সফর করতে পারি। আমি জেগে উঠে যোহরের নামায পড়লাম। তারা আমাকে দুপুরের খাবার দিল, আমি খেয়ে নিলাম এবং সফর করলাম। এমতাবস্থায় হুকুম কী?

আলহামদু লিল্লাহ।.

আপনার প্রশ্ন থেকে বুঝা যাচ্ছে যে, আপনি সেই দিন রোযা না-রাখা সম্পর্কে জিজ্ঞেস করতে চাচ্ছেন। আপনার প্রশ্ন থেকে এটাও বুঝা যাচ্ছে যে, আপনার শহর ও আপনি যে শহরের উদ্দেশ্যে সফর করেছেন এর মাঝে দীর্ঘ দূরত্ব; কেননা আপনার সফর করতে কয়েক ঘণ্টা লেগে গেছে। এ পরিমাণ দূরত্ব সফরের দূরত্ব বিবেচিত হয়। মুসাফিরের জন্য রমযানের রোযা না-রাখা জায়েয আছে। আপনাকে এ দিনটির রোযা কাযা পালন করতে হবে। যেহেতু আল্লাহ্‌ তাআলা বলেছেন, “আর কেউ অসুস্থ থাকলে কিংবা সফরে থাকলে অন্য সময় এই সংখ্যা পূরণ করবে।”[সূরা বাক্বারা, ২ : ১৮৫]

আল্লাহ্‌ই ভাল জানেন।

Similar Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *