বর নির্বাচন

প্রশ্ন প্রধান প্রধান যে বিষয়গুলোর উপর ভিত্তি করে কোন মেয়ে নিজের বর নির্বাচন করতে পারে সেগুলো কি কি? দুনিয়াবী কিছু কারণে কোন সৎ বরকে ফেরত দিলে কি মেয়েকে আল্লাহ্‌র শাস্তির মুখোমুখি হতে হবে? প্রধান প্রধান যে বিষয়গুলোর উপর ভিত্তি করে কোন মেয়ে নিজের বর নির্বাচন করতে পারে সেগুলো কি কি? দুনিয়াবী কিছু কারণে কোন সৎ…

প্রশ্ন

প্রধান প্রধান যে বিষয়গুলোর উপর ভিত্তি করে কোন মেয়ে নিজের বর নির্বাচন করতে পারে সেগুলো কি কি? দুনিয়াবী কিছু কারণে কোন সৎ বরকে ফেরত দিলে কি মেয়েকে আল্লাহ্‌র শাস্তির মুখোমুখি হতে হবে?

প্রধান প্রধান যে বিষয়গুলোর উপর ভিত্তি করে কোন মেয়ে নিজের বর নির্বাচন করতে পারে সেগুলো কি কি? দুনিয়াবী কিছু কারণে কোন সৎ বরকে ফেরত দিলে কি মেয়েকে আল্লাহ্‌র শাস্তির মুখোমুখি হতে হবে?

আলহামদু লিল্লাহ।.

পাত্র নির্বাচন করার ক্ষেত্রে একজন নারীর যে গুণগুলো দেখা উচিত সেগুলো হচ্ছে– চরিত্র ও দ্বীনদারি। আর সম্পদ ও বংশ দ্বৈয়তিক বিষয়। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে– পাত্র দ্বীনদার ও চরিত্রবান হওয়া। কারণ দ্বীনদার ও চরিত্রবান লোকের কাছে নারী কোন কিছু হারাবে না। যদি সে ব্যক্তি তার সাথে সংসার করে তাহলে সদ্ভাবে সংসার করবে। আর ছেড়ে দিলেও ইহসানের সাথে ছেড়ে দিবে। তাছাড়া দ্বীনদার ও চরিত্রবান ব্যক্তি তার জন্য ও তার সন্তানসন্ততিদের জন্য বরকতময় হবেন। সন্তানেরা তার থেকে আখলাক ও দ্বীনদারি শিখবে। আর যদি সে রকম কেউ না হয় তাহলে নারীর উচিত এমন ব্যক্তি থেকে দূরে থাকা। বিশেষত: কিছু কিছু লোক যারা নামাযের ব্যাপারে গাফেল কিংবা মদ্যপ হিসেবে পরিচিত (আমরা আল্লাহ্‌র আশ্রয় চাই)।

আর যারা মোটেই নামায পড়ে না তারা কাফের। মুমিন নারীরা তাদের জন্য বৈধ নয় এবং তারাও মুমিন নারীদের জন্য বৈধ নয়। সারকথা হল, একজন নারী চরিত্র ও দ্বীনদারিকে প্রাধান্য দিবে। বংশ মর্যাদা যদি পাওয়া যায় ভাল। কেননা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন: “যদি এমন কোন পাত্র আসে তোমরা যার দ্বীনদারি ও চরিত্রের ব্যাপারে সন্তুষ্ট তাহলে তার কাছে বিয়ে দাও”। কিন্তু যদি কুফু বা সমস্তরের পাওয়া যায় তাহলে সেটা উত্তম।

Similar Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *